সিডনির একটি সমীক্ষা বলছে, এতে রয়েছে থাইমোকুইনোন নামে একটি উপাদান, যা করোনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে। এই উপাদানটি করোনাভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের সঙ্গে আটকে যায়, ফলে ভাইরাসটি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটাতে পারে না।


এ ছাড়া করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বিপজ্জনক যে ‘সাইটোকাইন স্টর্ম’, সেটিও আটকে দিতে পারে কালোজিরা। আর সেই কারণেই করোনা চিকিৎসায় আশার আলো দেখাচ্ছে এটি।

তবে কিছু সমস্যাও রয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন, ওষুধ তৈরির উন্নত পদ্ধতি ব্যবহার করে এই সমস্যা কাটানো সম্ভব। তখন ওরাল মেডিসিন হিসেবেও এটি নেওয়া যাবে। তবে এখন পর্যন্ত রোগীদের নাকের স্প্রে হিসেবেই এর ব্যবহার হয়েছে।

রান্নাঘরের অতি সাধারণ একটি মসলা কালোজিরা। আর সেটাই হতে পারে করোনার ওষুধ! ভাবতে অবাক লাগলেও এমনটাই বলছেন বিজ্ঞানীরা। গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম নাইজেলা স্যাটিভা। এটি বছরের পর বছর ধরে উত্তর আমেরিকা ও পশ্চিম এশিয়ার নানা দেশে সংক্রামক অসুখ কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। উচ্চ রক্তচাপ, অ্যালার্জি, ত্বকের সংক্রমণ কমাতেও এর জুড়ি নেই।

Post a Comment

Previous Post Next Post